Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

৮নং কৈকুরী ইউনিয়ন পরিষদে আপনাকে স্বাগতম, আপনার শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন করুন। অন্যথায় পরবর্তিতে জটিলতায় পড়তে পারেন। নিয়মিত ইউপি কর পরিশোধ করুন।  


কী কী সেবা পাবেন

 

কি কি সেবা পাবেন

সেবা সমূহঃ

১। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন

২। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল

৩। অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফরম পুরন 

৪। অনলাইনে জমির পর্চা

৫। সরকারি ফরম পুরণ 

৬। মোবাইল ব্যাংকিং

৭। ইমেইল, ইন্টারনেট ও ভিডিও কলিং

৮। কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার   কম্পোজ ও প্রিন্ট

৯। ছবি তোলা, ছবি থেকে ছবি করা, ফটোকপি করা ও স্ক্যান করা 

১০। অনলাইনে চাকুরীর তথ্য ও আবেদন

১১। বিদুৎতের বিল পরিশোধ

১২। জে.এস.সি, এস,এস,সি এবং এইচ,এস,সি অনলাইনে রেজিষ্টেশন ও ফরম ফিলাপ।

 

 

জীবনজীবিকা ভিত্তিক তথ্য:   কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইন ও মানবাধিকার, পর্যটন, অকৃষি উদ্যোগ প্রভৃতি। জীবনজীবিকা ভিত্তিক তথ্যভান্ডার ‘জাতীয় ই-তথ্যকোষ’ (www.infokosh.bangladesh.gov.bd) থেকে এ তথ্যসমূহ প্রদান করা হয়ে থাকে। অনলাইনের পাশাপাশি ইউআইএসসিসমূহেজাতীয় ই-তথ্যকোষের অফলাইন ভার্সনও (সিডি/ডিভিডি) রয়েছে, যাতে করে ইন্টারনেটসংযোগ না থাকলেও নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দেওয়া সম্ভব হয়।

 

ইউআইএসসি কী ও কেন?

ইউনিয়নতথ্য ও সেবাকেন্দ্র হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপিত তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভরএকটি অত্যাধুনিক তথ্য ও জ্ঞানকেন্দ্র(টেলিসেন্টার) যার উদ্দেশ্য হলো তৃণমূলমানুষের দোরগোড়ায় তথ্যসেবা নিশ্চিত করা। এ কেন্দ্র থেকে গ্রামীণ জনপদেরমানুষ খুব সহজেই তাদের বাড়ীর কাছে পরিচিত পরিবেশে জীবন ও জীবিকাভিত্তিকতথ্য ও প্রয়োজনীয় সেবা পায়।

গত ১১নভেম্বর ২০১০ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয় থেকে এবং জাতিসংঘ উন্নয়নকর্মসূচি (ইউএনডিপি)’র প্রশাসক ও নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মিসহেলেন ক্লার্ক ভোলা জেলার চর কুকরিমুকরি ইউনিয়ন থেকে ভিডিও কনফারেন্সেরমাধ্যমে সারাদেশের সকল ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র (ইউআইএসসি) একযোগেউদ্বোধন করেন। এ সকল কেন্দ্র থেকে মাসে প্রায় ৪০ লক্ষ মানুষ তথ্য ও সেবাগ্রহণ করছে। ইউআইএসসির মাধ্যমে সহজে, দ্রুত ও কম খরচে সরকারি ও বেসরকারিসেবা পাবার মাধ্যমে স্থানীয় জনগণের জীবনমানের ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেশুরু করেছে।

‘জনগণের দোড়গোড়ায় সেবা’ (Service at Doorsteps)-এ ম্লোগানকে সামনে রেখে ইউআইএসসির যাত্রা শুরু হয়।ইউআইএসসি প্রতিষ্ঠার ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রতিটি ক্ষেত্রে একটিঅবাধ তথ্য প্রবাহ সৃষ্টি করা সম্ভবপরহয়েছে, যেখানে মানুষকে আরসেবার জন্যদ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে না, বরং সেবাই পৌঁছে যাচ্ছেমানুষেরদোরগোড়ায়।অবাধ তথ্য প্রবাহ জনগনের ক্ষমতায়নের অন্যতম পূর্বশর্ত। দেশের ৪,৫০১টিইউনিয়ন পরিষদে তথ্য ও সেবাকেন্দ্র স্থাপনের ফলে গ্রামীণ জনগণের অবাধ তথ্যপ্রবাহে অংশগ্রহণসহ দ্রুততম সময়ে তথ্য ও সেবা পাওয়ার পথ সুগম হয়েছে।

 

 উদ্যোক্তা  ও উপকরণ নামের তালিকা: 

 

উদ্যোক্তাঃ

 

নাম

মোবাইল নাম্বার

ইমেইল

যন্ত্রপাতির বিবরণ

মো: লেবু মিয়া 

         পুরুষ (উদ্যোক্তা-১)

 ০১৭২৭৯৮৫৫৪৮

 laburangpur@gmail.com

Skype: labu.kaikuri

১. ডেক্সটপ কম্পিউটার-০৩টি নষ্ট

২. ল্যাপটপ- ০১টি

৩. প্রিন্টার-০২টি  নষ্ট

৪. স্পিকার-০১টি

৫. স্কানার-০১টি

৬. টেবিল-০২টি

৭. চেয়ার-০১টি

৮.ওয়েব ক্যামেরা-০১টি

৯. ডিজিটাল ক্যামেরা-১টি

১০. আই.পি.এস-০১টি

১১. প্রজেক্টর -০১টি- নষ্ট

১২. ফটোকপি-০১টি নষ্ট

১৩. লেমেনেটিং- ০১টি

১৪. আলমারী ষ্টীলের-১টি

১৫. সোলার -১টি

      

 

 

        মোছাঃ নিফা আক্তার

          নারী-(উদ্যোক্তা-২)

 

 

 

 

০১৯৬২৭৩৪৭৫০

 

 

 

 

uisc555@gmail.com

 

এলাকারসর্বসাধারণের জন্য উন্নত তথ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি ইউআইএসসিতেএকাধিক কম্পিউটার ও সংশ্লিষ্ট উপকরণ রয়েছে, যা পর্যায়ক্রমে স্থাপন করাহয়েছে এবং হচ্ছে। ইউআইএসসির প্রয়োজনীয় উপকরণ আসে উদ্যোক্তার বিনিয়োগ এবংইউনিয়ন পরিষদের তহবিল (রাজস্ব খাত ও এলজিএসপি প্রকল্প) থেকে। নূন্যতমস্ট্যাবিলাইজারসহ একটি কম্পিউটার, একটি সাদাকালো প্রিন্টার, একটি কালারপ্রিন্টার, অন-লাইন সংযোগ স্থাপনের  জন্য একটি মডেম, একটি স্ক্যানার, একটিডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে একটি ইউআইএসসি-এর কার্যক্রম প্রাথমিকভাবে শুরু করাসম্ভব। তবে পূর্ণাঙ্গ ইউআইএসসি পরিচালনার জন্য নিম্ন লিখিত উপকরণ দরকার -

স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে কোন ইউআইএসসিতে উপরকরণ এর চেয়ে কম বা বেশি থাকতে পারে।

ইউনিয়নতথ্য ও সেবাকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে পিপিপিপি (পাবলিক-প্রাইভেট-পিপলসপার্টনারশীপ) মডেলের উপর ভিত্তি করে। প্রতিটি ইউআইএসসিতে দু’জন করে স্থানীয়তরুন উদ্যোক্তা রয়েছে, যাদের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী। এউদ্যোক্তারাই ইউআইএসসি পরিচালনা করে থাকেন। কিছু কিছু কেন্দ্রে একজন নারী ওএকজন পুরুষ উদ্যোক্তার পাশাপাশি আরো একজন করে নারী ও পুরুষ ‘বিকল্পউদ্যোক্তা’ হিসেবে কাজ করছে।উদ্যোক্তা ইউআইএসসি’র বেতনভুক্ত কর্মী নন, প্রতিটি ইউআইএসসি’র আয়-ই উদ্যোক্তার আয়। ইউআইএসসি’তে উদ্যোক্তা একজনবিনিয়োগকারীও বটে।

পার্টনারশীপ বা অংশীদারিত্ব:

স্থানীয়সরকার বিভাগের নেতৃত্বে ইউআইএসসিসমূহ পরিচালিত হচ্ছে। মন্ত্রিপরিষদবিভাগের নির্দেশনায় ও স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় ইউআইএসসি’র তদারকিসহঅন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ইউআইএসসি’র প্রয়োজনীয় আইসিটি উপকরন ওউদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণের অর্থ আসে এলজিডি ও বাংলাদেশকম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) থেকে। এছাড়াও বিসিসি ১০১৩টি বিদ্যুতবিহীনইউনিয়নে সোলার প্যাণেল সরবরাহ করে দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদকে বিদ্যুতেরআওতায় নিয়ে এসেছে। এর বাইরে একাধিক ব্যাংক-বীমা, মোবাইল কোম্পানী, এনজিও, শিক্ষা-গবেষনা প্রতিষ্ঠান, হার্ডওয়্যার-সফটওয়্যার সমিতি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানতাদের সেবা, নতুন দক্ষতা ও কারিগরী সহায়তা নিয়ে ইউআইএসি’র সাথে সম্পৃক্তহচ্ছে।

ইউএএমএস  বা ইউআইএসসি এ্যাকটিভিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম:

ইউআইএসসি উদ্যোক্তাদের আয়ের হিসাব এবং স্থানীয় প্রশাসনের ফলো-আপে সহযোগিতা করার জন্য ইউআইএসসি কার্যক্রম ব্যবস্থাপনা বা ‘ইউএএমএস’ (http://www.e-service.gov.bd/uams/) নামে একটি অনলাইন সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। ইউআইএসসি উদ্যোক্তারা তাদের প্রতিদিনকার আয়ের তথ্য এখানে আপলোড করে থাকেন।

ব্লগ (uiscbd.ning.com):

উদ্যোক্তাদেরনিজেদের মধ্যে পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়া, আন্ত:সম্পর্ক স্থাপন এবংউদ্যোক্তাদের সাথে স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদেরসা থে দ্রুত যোগাযোগেরজন্য তৈরি করা হয়েছে ইউআইএসসি ব্লগ (uiscbd.ning.com)। ব্লগটি সারাদেশেবিস্তৃত ৪,৫০১ টি ইউআইএসসি’র ৯,০০২ জন উদ্যোক্তার জন্য এমনই একটি শক্তিশালীঅনলাইন প্লাটফরম, যেখানে উদ্যোক্তারা নিজেদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করার, সমস্যা চিহ্ণিত ও তার সমাধান খোঁজার, সমবেত ভাবে উদ্যোগ গ্রহণের, স্থানীয়প্রশাসনের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার, এমনকি প্রয়োজনেনীতিনির্ধারকদের সাথে আলোচনা করার সুযোগ পাচ্ছে।